দুই বছর আগে হারিয়ে যায় ১২ বছরের শিশু আছমা খাতুন। পাবনার চাটমোহর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে চেপে চলে যায় খুলনায়। সেখানে একটি বেসরকারি সংস্থার সহায়তায় আছমা খাতুন ঠাঁই হয় সমাজসেবা অধিদপ্তরের শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে।
সেখানে থাকার পর ওই কেন্দ্রের মাধ্যমেই দীর্ঘ ২ বছর পর বাড়ি ফিরল কিশোরী আছমা খাতুন। এখন তার বয়স ১৪ বছর।
রবিবার পাবনার চাটমোহর উপজেলা সমাজসেবা দপ্তরে আছমা তার সৎ মা ও মামার কাছে ফিরে যায়। সে চাটমোহর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের সোন্দভা গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে। উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো.রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হরিপুর ইউনিয়নের সোন্দভা গ্রামের প্রতিবন্ধী শফিকুল ইসলামের মেয়ে আছমা খাতুন ২ বছর আগে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। সেদিন চাটমোহর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনে উঠে চলে যায় খুলনায়। সেখানে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় এনজিও ‘অপরাজেয় বাংলা’র কাছে হস্তান্তর করেন। সেদিন আছমা কোন ঠিকানা বলতে পারেনি। অপরাজেয় বাংলা আছমাকে একমাস রেখে নানাভাবে সেবা দিতে থাকে।
এক পর্যায়ে তাকে পাঠানো হয় সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে। সেখানেই তাকে দীর্ঘ ২ বছর অবস্থান করতে হয়েছে। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হওয়ার পর কিশোরী আছমা জানায় তার বাড়ি হরিপুরের সোন্দভা গ্রামে। এরপর ওই কেন্দ্রের কর্মকর্তারা খোঁজ খবর নিতে থাকেন
দুই বছর আগে হারিয়ে যায় ১২ বছরের শিশু আছমা খাতুন। পাবনার চাটমোহর রেল স্টেশন থেকে ট্রেনে চেপে চলে যায় খুলনায়। সেখানে একটি বেসরকারি সংস্থার সহায়তায় আছমা খাতুন ঠাঁই হয় সমাজসেবা অধিদপ্তরের শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে।
সেখানে থাকার পর ওই কেন্দ্রের মাধ্যমেই দীর্ঘ ২ বছর পর বাড়ি ফিরল কিশোরী আছমা খাতুন। এখন তার বয়স ১৪ বছর।
রবিবার পাবনার চাটমোহর উপজেলা সমাজসেবা দপ্তরে আছমা তার সৎ মা ও মামার কাছে ফিরে যায়। সে চাটমোহর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের সোন্দভা গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে। উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো.রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হরিপুর ইউনিয়নের সোন্দভা গ্রামের প্রতিবন্ধী শফিকুল ইসলামের মেয়ে আছমা খাতুন ২ বছর আগে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। সেদিন চাটমোহর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনে উঠে চলে যায় খুলনায়। সেখানে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় এনজিও ‘অপরাজেয় বাংলা’র কাছে হস্তান্তর করেন। সেদিন আছমা কোন ঠিকানা বলতে পারেনি। অপরাজেয় বাংলা আছমাকে একমাস রেখে নানাভাবে সেবা দিতে থাকে।
এক পর্যায়ে তাকে পাঠানো হয় সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত শেখ রাসেল শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে। সেখানেই তাকে দীর্ঘ ২ বছর অবস্থান করতে হয়েছে। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হওয়ার পর কিশোরী আছমা জানায় তার বাড়ি হরিপুরের সোন্দভা গ্রামে। এরপর ওই কেন্দ্রের কর্মকর্তারা খোঁজ খবর নিতে থাকেন।